![]() |
বর্তমান প্রবাস জীবন ও Ali Mohammed এর কিছু তিতা সত্যের বার্তা যা জানা সকলের প্রয়োজন। |
ইদানিং একটা নিউজ শুনে মনের ভেতরটা শিউরে উঠলো। হায়, হায় না জানি হয়ত আবার দেখতে হয় কত মানুষের হাহাকার,হতশা আর জীবনের ব্যার্থতা। আর কিছু মানুষ রূপি জানোয়ারদের অল্প ফায়দা হাছিলে মানুষের জীবন ধ্বংস
করা হাসি। আগে একটা ঘটনা বলে নেইঃ একদিন একটা কাজে যেতে হয়,একাকী নির্জন জায়গায় দাড়িয়ে থাকা বিশাল মরূর বুকে।হঠাৎ দূর্ভগ্যক্রমে গাড়ীর টায়ার পাংচার হয়ে যায়। সাথে টায়ার খুলার যন্ত্রপাতি না থাকায় অসহায় হয়ে পরি।চারিদিকে চোঁখ বুলিয়ে সাহায্য খুঁজতে থাকি।আনুমানিক ২-৩ কিলোমিটার দূরে,নজরে পরে এক ছোট্ট নরবরে খুটির।বুঝতে পারি যেটাকে আরবি ভাষায় (হুজবা) বলা হয়,যার বাংলা অর্থ উট, ছাগলের খামার। প্রচন্ড গরমের সীজন, খালি পায়ে বালুতে পা
রাখলে মনে হয় মাথায় কেউ হাতুরি দিয়ে আঘাত করেছে।আধা ঘন্টা হেটেই মনে হচ্ছে মগজ সেদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। গরম হাওয়া গায়ে লাগছে, মনে হচ্ছে এই মাত্র কেউ উনুন থেকে গরম পানি নামিয়ে গায়ে ঢেলে দিয়েছে।এত কষ্ট সহ্য করে ও হুজবায় পৌছলাম।এছাড়া আর কোন উপায় ও নেই।
কোন মানুষের সারা শব্দ না পেয়ে আওয়াজ দিলাম। অবশেষে পাওয়া গেল এই
খুটিরের অস্থায়ী মালিককে।কিন্তু অবস্থা দেখে
হাসব না কাঁদব বুঝতে পারছি না।যে বড় পাত্রে উট,ছাগলের খানা দেয়া হয়।সেই পাত্রে ভূষি মিশ্রিত নোংরা পানিতে গলা পর্যন্ত ডুবিয়ে বসে আছে
লোকটা।
- আরে ভাই আপনি এখনে কেন?।
- ভাইরে কি আর বলব কষ্টের কথা।আজ রিজার্ব ট্যাংকি থেকে পানি শেষ হয়ে গেছে। পানির ট্যাংকার আসবে রাতে। এদিকে গরম ও পরেছে অসহ্য।খাওয়ার পানি ও শেষ হয়ে গেছে।তাই কোন উপায় না পেয়ে এখানে
পরে আছি।
- আরে ভাই কি বলেন?? রুমে এসি নাই?
- এসি আসবে কি করে বিদ্যুৎই তো নাই।মেইন রোড থেকে প্রায় ত্রিশ-চল্লিশ
কিলোমিটার ভেতরে বিদ্যুৎ আসবে কি করে।গাড়ীই তো আসে বালুর উপর দিয়ে।
- ভাইরে এই গরমে থাকেন কি করে?।ঘুমান কি করে?
- এটারে ভাই অনেক কষ্টের কথা।অভ্যাস হয়ে গেছে।রাতে ঘুমাতে হলে,আগে কম্বল সহ নিচের বেড পানি দিয়ে ভেজাই।ঘুমাতে ভালই লাগে ঠান্ডা
হয়ে যায়।মাঝ রাতে আবার শুকিয়ে যায়।আবার উঠে পানি ঢালি।(কথা গুলা শুনে নিজের গা শিউরে উঠলো)
অনেক সময় গরমের তাপমাত্রা বাড়লে বাইরে ঘুমাতে হয়।সকালে উঠে দেখি শরীরের
অর্ধেক বালুতে ঢেকে গেছে।বাতাসে বালু উড়িয়ে নিয়ে এসে জীবন্ত অর্ধ কবর দিয়ে দেয়।নাকে,মুখে বালু ঢুকে যায়।মাঝে,মাঝে পালিয়ে যেতে
ইচ্ছা করে।কিন্তু তা ও সম্ভব না।মাসে ও কোন গাড়ীর
দেখা পাওয়া যায় না।পেলে ও আরবীর গাড়ী।গাড়ী আসা যাওয়াতে যে কাঁচা রাস্তা টুকু তৈরী হয়েছে।সে দিকে হেটে গেলে ও এত যায়গা হেটে যাওয়া সম্ভব না।আর এইদেশের কানুন মোতাবেক অবৈধ মানুষের জন্যে কোন কাজ ও নেই।
তাছাড়া ধরতে পারলেই দেশে যেতে হবে।তাই কোন ভাবে রিন গুলা শেষ
করেই দেশে চলে যাব। এটা মধ্যপ্রাচ্যের
সব চেয়ে নিকৃষ্টতম একটা কাজের উদাহারন। সৌদি, দুবাই, কাতার, ওমান ইত্যাদি, মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশেই এমন অবস্থা বিদ্যমান। মানুষকে ধোঁকা দিয়ে
নিয়ে আসা হয়।বলা হয়,শুধু উট,ছাগলের দেখাশুনা করতে হবে। সম্পুর্ণ পরিস্থিতি খুলে বলা হয় না। (তবে কিছু হুজবাতে বিদ্যুৎ আছে যে গুলা লোকালয়ের আশে পাশে। ওমানে বেশির ভাগ
হুজবাতেই নাই। কারন সেখানে বিদ্যুৎ
খরচ বেশি। তাই খারিজিদের দেয়া
হয় না এসি। ফ্যান দিয়েই চলতে হয়।)
এছাড়া ও আরবী'র ঘরে রাধুনির কাজে আসলে পরতে হয় আরেক বিরম্বনায়। বলা হয় শুধু খানা বানাতে হবে।কিন্তু করতে হয় সব কিছুই।সকালে ৫ টার দিকে নাস্তা বানিয়ে দিতে হয়। যদি ৮-১০ কিলোমিটারের ভেতরে আরবী'র হুজবা থাকে। তাহলে বাইসাইকেল বা বটবটি হোন্ডায় আরোহন করে যেতে হয় হুজবায়। ৯-১০ টার দিকে এসে ধোয়ে দিতে হয় আরবী'র কাপর, চোপর। ১১ টার দিকে বানাতে হয় যোহরের খানা। ২-৪ টা দুই ঘন্টা ঘুমানোর টাইম। আসরের দিকে উঠে আবার হাল্কা নাস্তা আর চা, ঘাওয়া বানাতে হয়। কাপর ইস্ত্রি করতে হয়। সন্ধায় আবার রাতের খাবার বানাতে হয়। ঘরে যদি কাজের মেয়ে থাকে তাহলে বাঁচলেন। নয়ত খানা বানিয়ে মুখের সামনে নিয়ে রাখতে হয়। এছাড়া থালা বাসন তো ধৌত করতেই হবে। ভাগ্য ভাল থাকলে দুই একটা কাজ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।(তবে টাউনের দিকে বেশির ভাগই
যার যা কাজ তাই করানো হয়ে থাকে। কানুনের ভয়ে। গ্রামের দিকে উপরে উল্লেখিত বর্ণনাই সঠিক।)
(মাজরা) বাংলা ভাষায় খেজুরের বাগান। সেখানে ও কিছু না কিছু বিরম্বনা তো আছেই। প্রচন্ড গরমে খেজুর গাছে উঠে ডাল,পালা ছাঁটাই করতে হয়। খেজুর গাছের পাতার ঘা যিনি খাননি তিনি বুঝবেন না কষ্ট কি। এছাড়া ও আরো অসংখ্য
কষ্টের কাজের উদাহারন আছে। কিন্তু আমার প্রবলেম হচ্ছে।মানুষ এত কষ্ট করে ও
পর্যাপ্ত পারিশ্রমিক পাচ্ছে না। বেতন বেশি হলে ৫০০-৮০০ দেরহাম।বাংলাদেশের ১০,০০০-১৬,০০০ হাজার টাকা। অথচ যারা কাজ করছে
তারা কোন না কোন ভাবেই অসহায় হয়ে করছে। অনেকে তো জানেই না কি কাজ করতে হবে। নিজের চোঁখের সামনে,এসেই দেশে চলে গেছে
অনেক মানুষ। দুই থেকে আড়াই লাখ
টাকা খরচ করে কেউ বাধ্য হয়ে কাজ করছে।যার ক্ষমতা আছে
লোকসান সহ্য করার,সে দেশে চলে যাচ্ছে। তাদের কাউকে নিয়ে আসা হচ্ছে হোটেলের কাজ বলে। বেতন বলা হচ্ছে ২০০০০
হাজার টাকা। অথচ এখানে এসে তার
ব্যাতিক্রম হচ্ছে। হচ্ছে মারামারি, খুনা, খুনি। যার ক্ষমতা নেই সে নীরবে সহ্য করে নিচ্ছে।
এছাড়া ও ফ্রি ভিসার নাম করে দালালি করে নিয়ে আসা হচ্ছে হাজারো মানুষ। ফ্রি মানে আপনি যে কোন কাজ করতে পারবেন। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যের কানুন হচ্ছে। আপনার ভিসায় যে প্রফেশন লিখা আছে,সেই কাজ ছাড়া অন্য কোন কাজ
করতে পারবে না। বেশির ভাগ ফ্রি নামক ভিসাই হচ্ছে আরবির ঘরের ভিসা। সেক্ষেত্রে আপনি অন্য কোন কাজ করতে গিয়ে ধরা পড়লে যার কাজে ধরা পড়বেন।তার উপর আমিরাতে কানুন মতে
বাংলাদেশের ১০ লক্ষ টাক জরিমান করা হয়। আপনাকে তো জেল খেটে দেশে
যেতে হবে। এই ভয়ে কেউ কাজ ও দিতে চায় না, কোন দোকানে বা অন্য কোন
কর্ম ক্ষেত্রে।আপনাকে বাধ্য হয়ে বসে থাকতে হয়। নয়ত বা অল্প মজুরিতে করতে হয় বিল্ডিং কর্ন্টাকশনের কাজ। তা ও সব সময় পাওয়া যায় না। কিছু,কিছু বাংগালীরা লেবারের অভাবে বাধ্য হয়ে রিক্স নিয়ে কাজে নিয়ে যায়। নিজের থাকা,খাওয়ার খরচ করে,টাকা দেশে খুব অল্পই পাঠানো
যায়।অনেক সময় কাজ না থাকলে নিজের খরচ বহন করতে হিমশিম খেতে হয়।
ফ্রি ভিসার আরেকটা মাধ্যম আছে। সেটাকে বলে সাফ্লাই
কোম্পানি,এখানে ও আরেক লীলা, খেলা।এই কম্পানির নিয়ম হচ্ছে আপনার কাছে ভিসা বিক্রি করবে আড়াই থেকে তিন
লক্ষ টাকা। তাদেরকে
মিডল ইস্ট সরকার পারমিশন দিয়েছে,লেবার নিয়ে এসে তাদের দ্বারা যে কোন কাজ করাতে
পারবে। কিন্তু প্রবলেম হচ্ছে এরা মানুষ নিয়ে এসে কাজে লাগিয়ে দেয়,যেমন আপনাকে যে কাজে লাগিয়ে দিয়েছে,সেখান থেকে আপনার বেতন
উঠাবে আমিরাতে হিসাবে ১৫০০ দেরহাম।আপনাকে দিবে ৭০০ দেরহাম। বাকীটা ওদের পেটে। এটা ওদের বিজনেস সিস্টেম।কিন্তু আপনি ও ফ্রি না।ওদের কথার বাইরে গেলে দেশে যেতে হবে,নয়ত পালিয়ে আনলিগ্যাল হতে
হবে।
আমিরাতে এখন লেবারের নিচু মানের বেতন ৫০০-১০০০ দেরহাম। বেশি হলে ড্রাইভারের বেতন ১০০০-২০০০ দেরহাম। এছাড়া আর কোন ভাল চাকরি নেই। হোটেল বা দোকানে যারা কাজ
করছেন উনাদের অবস্তা ও একি। তবে অনেকেই ভাল টাকা কামাচ্ছেন,বেতনের চেয়ে বেশি। অবৈধ উপায়ে। এক্সট্রা ধান্দা করতে গিয়ে ধরা খেয়ে মধ্যপ্রাচ্যের জেল পূর্ণ হচ্ছে
বাংগালীতে। এখন আসি ভিসার বিষয়ে। মধ্যপ্রাচ্যে আরবীর
ঘরের ভিসা পেতে কোন টাকা খরচ হয় না। যা ও বাংলাদেশের ৮-১০ হাজার টাকা খরচ হয় তা আরবীরা নিজেই বহন করে। এছাড়া এখানে আসার
পরে লিগ্যাল আইডিকার্ড, আকামা, ডাক্তারি ইন্সুরেন্স কার্ড, এই গুলা করতে ১৫০০ দেরহাম, বিডির ৩০,০০০ হাজার টাকার ব্যায় আরবী বহন করে। যদি ফ্রি ভিসায় আসেন
তাহলে নিজে বহন করতে হয়।
তাহলে যদি সব কিছুই নিজে বহন করেন তাহলে দেখা যায়।
৩০,০০০ হাজার টিকিট বাবত
+ ৩০,০০০ হাজার এখানে লিগ্যাল হতে
১০,০০০ হাজার পাসপোর্ট বানাতে।
-----------------------------------মোট ৭০০০০ হাজার টাকা খরচ হবে।
আপনি যে কোন ভিসায়ই আসুন ৭০-৮০ হাজার এর বেশি খরচ হবে না, আমিরাতে আসতে। আরবীর কাজে
আসলে তো এটা ও লাগে না। টিকিট আর পাসপোর্ট হলেই চলে। তাহলে আপনি কেন আসবেন আড়াই
থেকে তিন লক্ষ টাকা খরচ করে। এখানে একটা দালালি হচ্ছে। বাংগালীরা ভিসা বিক্রি করছে। এটা একটা অবৈধ্য ব্যাবসা। আমরা কত খারাপ জাতি দেখেন। যখন এক আরবী আপনাকে একটা ভিসা দেবে ফ্রি। তখন অন্য বাংগালী জানতে পারলে আরবীর কাছে গিয়ে বলবে ভিসা অমুক কে
ফ্রি দিচ্ছেন কেন। আমাকে দিন আমি আপনাকে ৫০০০ হাজার দেরহাম বিডির এক লক্ষ টাকা দিব। দেখুন এখানে
আরবীদেরকে ও ব্যবসা শিখিয়ে দেয়া হয়েছে। যদি ও খুব কম সংখ্যক আরবী টাকা নেয়। তা ও আমাদের শিখিয়ে
দেয়ার কারনে। এখানে দেখুন ভিসার
খরচ আর আরবীকে দেয়া মিলিয়ে মোট ১৮,০০০০ টাকা খরচ হয়ে যাচ্ছে। ভিসা দেশে আড়াই - তিন লক্ষ টাকা বিক্রি করে বাকী টা লাভ করছে দালাল। এখানে উল্লেখ্য
আরবীরা যে টাকা নেয় এটা খুব কম ক্ষেত্রেই হয়।বাংগালীরা ভিসা ফ্রি পায়।এবং সেটা কেই আকাশ
ছোঁয়া দামে বিক্রি করা হয়।
যেখানে আপনি সব কিছুর খরচ নিজে বহন করলে ও ৭০-৮০ হাজার টাকায় দুই
বছরের জন্যে বৈধ্য ভাবে কাজ করার পার্মিট পাচ্ছেন। সেখানে আপনি অতিরিক্ত টাকা দিয়ে না যেনে, ভিসা বিক্রি কারকের প্রলোভনে,অথবা নিজে অতিরিক্ত টাকা
কামানোর আশায় বিপদের সম্মুখ্যিন হচ্ছেন। এছাড়া ও আরেকটা ভয় কাজ করবে
মনে। কারন আরবী দের নিজে কেন্সেল করে মানুষকে দেশে পাঠানোর ক্ষমতা আছে। সেক্ষেত্রে বাংগালীরা ভিসা পাওয়ার লোভে আরবিকে ফায়দার লোভ দেখিয়ে
আপনাকে কেন্সেল করাচ্ছে। এছাড়া ও নিকৃষ্টতম
আর একটা কাজ হচ্ছে। মেয়েদের আরবীর ঘরের কাজের মেয়ের ভিসা দিয়ে নিয়ে আসা হচ্ছে। পরে বেশি টাকা
কামানোর লোভ দেখিয়ে ভাগিয়ে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে পতিতালয়ে। আর গোপনে করা হচ্ছে
নিজের অসৎ কামনা পূর্ণ। সে ক্ষেত্রে লোভ দেখানো হচ্ছে মোবাইল বা মোবাইল কার্ড কিনে দেয়ার। দেশে কথা বলতে পারছে
না বলে, বাধ্য হয়ে মেনে
নিচ্ছে তাদের খারাপ শর্ত। ধরা খেয়ে নাম খারাপ করা হচ্ছে দেশের। (তবে অনেক ক্ষেত্রে মেয়েরা ও নিজ থেকে আগ্রহী থাকে।)
এখন ভাববেন কেউ ফায়দা ছাড়া কাজ করবে না। তাই নিজ আত্বীয়ের মাধ্যমে আসবেন এটা আমার পরামর্শ। যদি ও অনেক আত্বীয়রা টাকার লোভে পরে যায়। সেদিকে ও খেয়াল রাখবেন। আর কাউকে ফায়দা দিয়ে আসলে ও ২০,৩০ অথবা বড় জোড় ৫০ হাজার
টাকা দেন। সেক্ষেত্রে আপনি ও নিশ্চিন্তে কাজ করতে পারবেন। দারদেনা করতে হবে না। সময় এখুনি দালাল দের প্রতিহত করুন।মুখের উপর বলে দিন সত্যটা। নাইবা আসলেন বিদেশে। বর্তমানে নিউজ শুনে
বুঝলাম যে আমিরাতের ভিসা খুলার সম্ভবনা আছে।যদি ভিসা খুলে সতর্ক
ভাবে,সব কিছু যেনে শুনে
আসুন।কি কাজ,বেতন কত।কাজের যায়গা কোথায়। মরূভুমির মধ্যে আসলে
উপরে বর্ণিত ঘটনার সম্মুখ্যিন হতে হবে।অতিরিক্ত দামে ভিসা
কিনবেন না। আর বর্তমানে যে
পরিস্থিতি মধ্যপ্রাচ্য,এর চেয়ে এই টাকা দিয়ে বাংলাদেশে মনযোগ দিয়ে ব্যাবসা করুন।মাসে ২০ হাজার কেন ৫০ হাজার কামাতে পারবেন। পোষ্ট টি যদি
আপনাদের মনে হয় উপকারে আসতে পারে,তাহলে শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন।সবাইকে জানার সুজোগ
করে দিন।
বিঃদ্র এই পোষ্টে যা
লিখা হয়েছে সব কিছুই আমার নিজের চোঁখে দেখা বাস্তব সত্য। আমি আমিরাত থেকে
লিখেছি। ------- Ali Mohammed
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ পোষ্ট
টা পড়ে যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্স এ আপনার মতামত জানাবেন আর আপনার
বন্ধু বান্দব দের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন্না, আসসালামু
আলাইকুম, ফি আমানিল্লাহ !!! আল্লাহ
তায়ালা আমাদের সবাইকে সঠিক বুজ দান করুন।
0 facebook: