Tuesday, June 7, 2022

এক দ্বীনে রাজারবাগী ভাইকে কিচ্ছা কাহিনী ছেড়ে কুরআন সুন্নার দিকে ফিরে আসার দাওয়াত!!!

শোনেন রফিক সাহেব, যার ধর্মের স্তম্ভ কিচ্ছা কাহিনী নির্ভর, তার সাথে দ্বীন ইসলামের কোন সম্পর্ক নাই, দ্বীন ইসলাম দাঁড়িয়ে আছেন কুরআন ও সুন্নাহের উপর, কিচ্ছা কাহিনীর নয়। আপনার ঐ কথিত কিতাবের মধ্যেই আছে যে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতী রহমতুল্লাহ নাকি মুরিদ-কে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ চিশতী রসূলুল্লাহ নামক কুফুরি কলিমা পাঠ করিয়েছিলেন। নাউযুবিল্লাহ, সেই কিতাবেই আছে রসূলুল্লাহ ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম হযরত যাইনাব আলাইহাস সালামকে দেখে ফিদা হয়ে গিয়েছিলেন নাউযুবিল্লাহ, একিই কিতাবের উদ্ধৃতি আপনিও দিচ্ছেন মানুষকে ইসলাহ করতে, খুবই হাস্যকর। অথচ এইসব উদ্ধৃতি ও কিতাবের মনগড়া কাহিনী সুন্নীয়ত ও তাসাউফ পন্তীদের সবচেয়ে বড় মারকাজ পাকিস্থানের সুন্নীরাই রিজেক্ট করেছেঃ (দেখুন এখানেএখানে), অতএব আপনি এইসব কিচ্ছা কাহিনীর কিতাব পড়ে রাজারবাগী দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যেখানে খুশি সেখানে স্থান করে নিন এতে আমার কিছুই আসে যায়না। আমি আফসোস ও করবনা যাদের সত্য, প্রমান দলিল দেওয়ার পরেও অন্ধ থাকে তাঁদের জন্যে। যেখানে রাজারবাগীভন্ড পির পরিত্যাগ ও তাদের সম্পর্কে কলম ধরার কারন কি? এর ব্যখায় যথেষ্ট উদাহরণ দিয়েছি, প্রমান করেছি রাজারবাগের পির দিল্লুর রহমান ১০০% মিথ্যা আওলাদে রসূল ও আহলে বাইতের দাবিদার! এর পরেও আপনাদের হুস হয়না।  কারণ আপনারা জানেন ই না যে আওলাদে রসূল কিভাবে হয়, জানলেই এই (আওলাদে রসূল ও আহলে বাইত (কুরআন সুন্নাহর আলোকে দলিল ভিত্তিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ) ব্লগ-ই হেদায়েতের জন্যে যথেষ্ট ছিলো।

যাইহোক, আমাদের দ্বীনের উসুল ঐসব কিতাব ও কিতাবের কাহিনী নয়, এইসব কিতাব, কিতাবের কাহিনী জানা, মানা, কোনটাই ফরজ ওয়াজিব সুন্নত নয়। যেকোন কিচ্ছা কাহিনী কুরআন সুন্নাহর বিপরীত হলেই তা রিজেক্টেড, বুঝতে হবে এর সাথে সেই আউলিয়ার কোন নুন্যতম সম্পর্ক নাই, যদি আউলিয়া হাক্বিকতে গ্রহণযোগ্য কেউ হয়ে থাকেন।

আমাদেরকে আমাদের যিনি নবী রসুলুল্লাহ ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম তিনি এইভাবে শিক্ষা দিয়েছেন যে, উনার নিকট ওয়াহী এসেছে মহান আল্লাহ পাকের থেকে এই মর্মেঃ ( یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوا الرَّسُوۡلَ وَ اُولِی الۡاَمۡرِ مِنۡکُمۡ ۚ فَاِنۡ تَنَازَعۡتُمۡ فِیۡ شَیۡءٍ فَرُدُّوۡهُ اِلَی اللّٰهِ وَ الرَّسُوۡلِ اِنۡ کُنۡتُمۡ تُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ الۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ ؕ ذٰلِکَ خَیۡرٌ وَّ اَحۡسَنُ تَاۡوِیۡلًا) হে মুমিনগণ, তোমরা আনুগত্য কর মহান আল্লাহ পাক ও আনুগত্য করো রসূল ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লামের এবং তোমাদের মধ্যকার কর্তৃস্থানীয় ব্যক্তিগণ (ও উলামা)দের(১)। অতঃপর (দ্বীনের) কোন বিষয়ে যদি তোমাদের মতবিরোধ দেখা দেয়, তাহলে তা মহান আল্লাহ পাক ও রাসূল ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লামের দিকে প্রত্যার্পণ করাও, যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখ। এটিই উত্তম এবং পরিণামে উৎকৃষ্টতর। (৪/৫৯)

অথচ, রফিক সাহেব আমাকে ফরওয়ার্ড করাচ্ছেন কিচ্ছা কাহিনির। নাউযুবিল্লাহ!!! আমি ভুল হলে কুরআন সুন্নাহ দিয়ে আমাকে হেদায়েতের চেষ্টা করানো ছিলো ফরজ, তা না করে ফরওয়ার্ড করছেন কিচ্ছা কাহিনীর দিকে যার না আছে কোন বিশুদ্ধ রাবি সেই আউলিয়া পর্যন্ত, না আছে বিশুদ্ধ দলিল, না ঐসব ছিলো ওয়াহীর অন্তর্ভুক্ত।

) আয়াতে বর্ণিত উলুল আম্র (اُولُو الأمر) বলতে ইমামদের কেউ কেউ বলেছেন, নেতা ও শাসকগণ। কেউ কেউ বলেছেন, আলিম উলামা ও ফুক্বাহাগণ। অর্থের দিক দিয়ে উভয় শ্রেণীর মান্যবরদেরকেই বুঝানো যায়েজ। উদ্দেশ্য এই যে, প্রকৃত আনুগত্য তো মহান আল্লাহ পাক উনারই প্রাপ্য। কারণ তিনি বলেছেন, (أَلاَ لَهُ الْخَلْقُ وَالْأَمْرُ) ‘‘জেনে রাখো, সৃষ্টি করা এবং নির্দেশদান উনারই কাজ।’’ (৭/৫৪) (اِنِ الْحُكْمُ إلاَّ للهِ) ‘‘বিধান দেওয়ার অধিকার শুধুই মহান আল্লাহ পাঁকের।’’ (১২/৪০) কিন্তু রসূল ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লামকে যেহেতু মহান আল্লাহ পাক উনার ইচ্ছায় সৃষ্টিতে একক নিষ্ঠাবান শেষ হেদায়েতকারী রসূল এবং উনার সন্তুষ্টির পথগুলো (মানুষের কাছে) তুলে ধরার ব্যাপারে তিনি উনার একমাত্র প্রতিনিধি, এ জন্যই মহান আল্লাহ পাক স্বীয় আনুগত্যের সাথে সাথে রসুল ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লামের আনুগত্য করাকেও ফরজ করে দেন এবং বলেন যে, রসূল ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লামের আনুগত্য করলে প্রকৃতপক্ষে মহান আল্লাহ পাঁকেরই আনুগত্য করা হয়। (مَّن يُطِعِ الرَّسُولَ فَقَدْ أَطَاعَ اللَّهَ) ‘‘যে ব্যক্তি রসূল ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লামের আনুগত্য করল, সে (যেনো) মহান আল্লাহ পাঁকেরই আনুগত্য করল।’’ (৪/৮০) এ থেকে এ কথা পরিষ্কার হয়ে যায় যে, সুন্নাহ মুবারক(সহিহ হাদীস শরীফ)ও আল কুরআনের মত দ্বীনের দলীল। এ ছাড়া আমীর ও শাসক, আলিম উলামাদের আনুগত্য করা জরুরী হলেও, মহান আল্লাহ পাক ও রসূল ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লামের আনুগত্যের হুকুমের অন্তর্ভুক্ত নয়, কারণঃ হয় তারা মহান আল্লাহ পাক ও উনার রসূল ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লামের নির্দেশের বাস্তবায়ন করেন অথবা মিল্লাতের মধ্যমণি সাজার বাহানায় অনেক সময় শরীয়তের বিপরীত আদেশ নিষেধ ও দিয়ে থাকেন। এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, আমীর ও শাসকের আনুগত্য করা জরুরী হলেও তা একেবারে শর্তহীনভাবে নয়, বরং তা মহান আল্লাহ পাক ও উনার রসূল ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লামের আনুগত্যের শর্তসাপেক্ষ। আর এই কারণেই (أَطِيْعُوا الله) এর পরই (أَطِيْعُوا الرَّسُوْل) বলেছেন। কেননা, এই উভয় আনুগত্যই স্বতন্ত্র ও ফরজ। পক্ষান্তরে (وَأَطِيْعُوا أُولِي الأَمْر) বলেননি, কারণ উলুল আম্র বা শাসকদের আনুগত্য স্বতন্ত্র নয়। আর হাদীস শরীফে বলা হয়েছে যে(لا طَاعَةَ لِمَخْلُوْقٍ فِي مَعْصِيَةِ الخَالِقِ) ‘‘মহান আল্লাহ পাঁকের অবাধ্যাচরণে কোন সৃষ্টির আনুগত্য নেই।’’ (মিশকাত শরীফ ৩৬৯৬) মুসলিম শরীফের বর্ণনায় এসেছে, ‘‘মহান আল্লাহ পাঁকের অবাধ্যতায় কোন আনুগত্য নেই।’’ (মুসলিম শরীফ ১৮৪০) বুখারী শরীফের বর্ণনায় এসেছেঃ (إِنَّمَا الطَّاعَةُ فِي المَعْرُوْفِ) ‘‘আনুগত্য হবে কেবল ভালো কাজে।’’ (বুখারী শরীফ ৭১৪৫)

শাসকের কথা শুনতে হবে ও তাঁর আনুগত্য করতে হবে যতক্ষণ না তা (মহান আল্লাহ পাক ও উনার রসূলের) শরীয়তের অবাধ্যতা হবে।আলেম-উলামার ব্যাপারটাও অনুরূপ। (যদি তাঁদেরকে শাসকদের মধ্যে শামিল করা হয়) অর্থাৎ, তাঁদের আনুগত্য এই জন্যই করতে হবে যে, তারা মহান আল্লাহ পাক ও উনার রসূল ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লামের যাবতীয় বিধি-বিধান বর্ণনা করেন এবং উনাদের দ্বীনের জন্য পথ-প্রদর্শকের কাজ করেন।

বুঝা গেল যে, দ্বীনি বিষয়ে এবং দ্বীন সম্পর্কীয় কার্যকলাপে আলেম-উলামা শাসকদের মতই এমন কেন্দ্রীয়-মর্যাদাসম্পন্ন যে, জনসাধারণ তাদের প্রতি রুজু করে থাকে। তবে তাদের আনুগত্য ততক্ষণ পর্যন্ত করা যাবে, যতক্ষণ পর্যন্ত তারা জনসাধারণকে মহান আল্লাহ পাক ও উনার রসূল ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লামের কথা শুনাবেন। কিন্তু তাদের বিপথগামী (বা কুরআন ও সুন্নাহর বিপরীতগামী) হওয়ার কথা স্পষ্ট হলে তাঁদের আনুগত্য করা যাবে না। বরং এই অবস্থায় তাঁদের আনুগত্য করলে তা কুফুরি হবে।

হাদিস শরীফে এরূপ পরিস্থিতিতে কি করা লাগবে তার স্পষ্ট নির্দেশ এসেছে এইভাবে যে, হযরত জাবের (রদ্বিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রসূলুল্লাহ ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লাম যখন খুতবা দিতেন তখন উনার চক্ষুদ্বয় লালবর্ণ ধারণ করতেন। কণ্ঠস্বর উচু হত এবং ক্ৰোধ কঠিন আকার ধারণ করতেন। দেখে মনে হত তিনি কোন সৈন্য বাহিনীকে সতর্কবানী শুনাচ্ছেন। বলতেনঃ সকালে বা বিকালে শত্রুর আক্রমন থেকে তোমরা সতর্ক হও। আর বলতেনঃ এমন এক সময় আমাকে প্রেরণ করা হয়েছে যখন আমি এবং কিয়ামত এরূপ, একথা বলে তিনি স্বীয় তর্জনী ও মধ্যমাকে একত্রিত করতেন।

তিনি আরো বলতেনঃ অতঃপর, সর্বোত্তম বাণী হল মহান আল্লাহ পাক উনার কিতাব। সর্বোত্তম হেদায়াত হলেন মুহাম্মাদের (ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লামের থেকে প্রাপ্ত) হেদায়াত, অর্থাৎ সুন্নত। সবচেয়ে নিকৃষ্ট ব্যাপার হল এর মাঝে (সম্পূর্ণ) নতুন কিছু সৃষ্টি করা অর্থাৎ বিদয়াত। আর প্রত্যেক বিদআতই ভ্ৰষ্টতা। (সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব, হাদিস নং ৫০। হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস)

এছাড়াও, আবূ নাজীহ্ আল-'ইরবাদ ইবন সারিয়াহ্ (রদ্বিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রসূলুল্লাহ ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লাম এক ভাষনে আমাদের উপদেশ দান করেন যাতে আমাদের অন্তর ভীত হয়ে পড়ে ও আমাদের চোখে পানি এসে যায়। আমরা নিবেদন করিঃ হে মহান আল্লাহ পাকের রসূল ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়াসাল্লাম, মনে হচ্ছে বিদায়কালীন উপদেশ দিচ্ছেন? (অতএব) আপনি আমাদেরকে অসীয়াত করুন। তিনি বললেনঃ আমি তোমাদেরকে মহান আল্লাহ পাক-কে ভয় করতে অসীয়াত করছি, আর আনুগত্য দেখাতে অসীয়াত করছি; যদি কোন হাবশী গোলামও তোমাদের (ইসলামিক ইমারতের) শাসক হয় তবুও। তোমাদের মধ্যে যারা (আমার পরে) বেঁচে থাকবে তারা (দ্বীনের মধ্যে) অনেক মতবিরোধ দেখবে; সুতরাং তোমরা আমার সুন্নাত ও আমার হেদায়াতপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদ্বীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের সুন্নত তরিকা মেনে চলবে, (এবং) তা দাঁত দিয়ে (অর্থাৎ খুব শক্তভাবে আঁকড়ে) ধরে রাখবে; আর (দ্বীনে) নব উদ্ভাবিত বিষয় অর্থাৎ বিদআত সম্পর্কে সাবধান থাকবে, কারণ প্রত্যেক নব উদ্ভাবিত বিষয় হচ্ছে বিদ'আত, (আর) প্রত্যেক বিদ'আত হচ্ছে গোমরাহী এবং প্রত্যেক গোমরাহীর পরিণাম হচ্ছে জাহান্নামের আগুন। (আবূ দাউদ (৪৬০৭) ও তিরমিযী (২৬৬) হাদীসটি বর্ণনা করেছেন এবং বলেছেন যে, এটা সহীহ্ (হাসান) হাদীস, ৪০ হাদিস, হাদিস নং ২৮, হাদিসের মানঃ হাসান সহিহ)

দ্বীনি বিষয়ে ইখতেলাফের সময় প্রথমে কুরআন, দ্বিতীয় সুন্নাহ, এর পরে দেখতে হবে খোলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালামদের কোন আমল পাওয়া যায় কি না, উনাদের থেকে পাওয়া না গেলে উম্মতের সকল নির্ভরযোগ্য আলিম মিলে কখনো ইজমা করেছেন কি না বা তাঁদের কি মত, আর বিষয় যদি পূর্ববর্তী যামানার সাথে রিলেটেড না হয় তাহলে বর্তমানের সকল গ্রহণযোগ্য আলিমরা মিলে ইজমা করবেন যা কুরআন সুন্নাহের বিপরীতে যাবেনা। রাজারবাগিরা আজকে যেসব বিষয়ে কুফুরিতে লিপ্ত তা এই যামানার কোন বিষয় নয় বরং তাদের কুফুরি বিষয় রসূলুল্লাহ ছ্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লামের যামানায় ও প্রযোজ্য অথচ কোন প্রমান নাই তাদের এইসব কুফুরির। এদের সাথে ইজমা তো দেওয়ানবাগিও করবেনা মুসলিমরা বাদ দিলাম। অতএব (وَ لَاۤ اَنۡتُمۡ عٰبِدُوۡنَ مَاۤ اَعۡبُدُ لَکُمۡ دِیۡنُکُمۡ وَلِیَ دِیۡنِ)।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুনঃ

এডমিন

আমার লিখা এবং প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বে আইনি।

0 ফেইসবুক: