Thursday, September 29, 2022

রাজারবাগির মুরিদেরা কেনো কুরআন হাদিসের দলিল মেনে গুমরাহি পরিত্যাগ করতে চায়না?

মূলত এদের অবস্তা আরবের সেইসব কুফফারদের মতো যাদের ব্যপারে মহান আল্লাহ তা’আলা আয়াত নাযিল করেছিলেন কুরআন মাজিদে এভাবেঃ (وَ مَثَلُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا کَمَثَلِ الَّذِیۡ یَنۡعِقُ بِمَا لَا یَسۡمَعُ اِلَّا دُعَآءً وَّ نِدَآءً ؕ صُمٌّۢ بُکۡمٌ عُمۡیٌ فَهُمۡ لَا یَعۡقِلُوۡنَ) আর যারা কুফরী করেছে তাদের উদাহরণ সেই ব্যক্তির মত যে এমন কিছুকে ডাকে যা (তার) হাঁক-ডাক ছাড়া আর কিছুই শোনে না, (মূলত) তারা (হচ্ছে) বধির, বোবা, অন্ধ, কাজেই তারা (হেদায়েতের আহ্বানকে) বুঝতে পারে না। (আল বাক্বারা ২/১৭১)

এই আয়াতটি ইয়াহূদীদের সম্বন্ধে অবতীর্ণ হয়েছিল, সেই ইহুদীদের যারা আল্লাহ তাআলার কালাম তাওরাত শরীফকে বিকৃত করে সেই বিকৃত কিতাবের অন্ধ অনুসরণ করে আসছিলো। আর তাদের দৃষ্টান্ত মহান আল্লাহ তা’আলা এভাবেই পেশ করছেন যে, যেমন মাঠে বিচরণকারী জন্তুগুলো রাখালের কথা সঠিকভাবে বুঝতে পারে না, শুধুমাত্র শব্দই ওদের কানে পৌঁছে থাকে এবং ওর কথার ভাল ও মন্দ সম্বন্ধে সম্পূর্ণ রূপে অজ্ঞাত থাকে, এইসব লোকদের অবস্থাও ঠিক তদ্রূপ। মূলত যে ইহুদীরা তাদের পূর্বপুরুষদের অন্ধ অনুকরণে নিজেদের জ্ঞান-বুদ্ধিকে অকেজো করে রেখেছিল, তাদের দৃষ্টান্ত আল্লাহ পাঁক সেইসব পশুদের মত উল্লেখ করেছেন, যাদেরকে রাখাল তো ডাকে ও আওয়াজ দেয় এবং তারা সেই ডাক ও আওয়াজ তো শোনে, কিন্তু তারা তা পূর্ণরূপে বুঝে না যে, তাদেরকে কেন ডাকা বা আওয়াজ দেওয়া হচ্ছে? অনুরূপ এই অন্ধ অনুকরণকারীরা বধির, তাই সত্যের আহ্বান বা ডাক তারা শোনে না। বোবা, তাই হক কথা তাদের জবান থেকে বের হয় না। অন্ধ, তাই সত্য দেখতে তারা অক্ষম এবং জ্ঞানশূন্য, তাই সত্যের দাওয়াত এবং তাওহীদ ও সুন্নতকে তারা বুঝতে পারে না। এখানে دعاء (ডাক) অর্থ নিকটের শব্দ এবং نداء (হাঁক) অর্থ দূরের শব্দ।

আজ রাজারবাগিরাও অনুরূপ হুবুহু আচরণ করছে, ইহুদীরা যেরূপ এক সময় সত্য হক্ব ছিলো, কিন্তু একটা সময় তারা তাদের দ্বীন, কিতাবকে বিকৃত করলো তখন তাদের হেদায়েতের জন্য আল্লাহ পাঁক ইসলাম ও আল কুরআন পাঠালেন কিন্তু তারা তা প্রত্যাখ্যান করলো, মিথ্যা পতিপন্ন করলো, অনুরূপ হক্ব সিলসিলাহ থেকে গুমরাহ হয়ে যাওয়া রাজারবাগিদের যখন আজ কুরআনের আয়াত দিয়ে বুঝানো হয় তারাও মুখ ফিরিয়ে নেয়। তাদের যখন কুরআন হাদিসের আলোকে প্রমান দেওয়া হয় যে (রাজারবাগের পির দিল্লুর রহমান ১০০% মিথ্যা আওলাদে রসূল আহলে বাইতের দাবিদার!) তখন তারা বধির, বোবা, অন্ধ সেজে থাকে, যখন তাদের রাজারবাগীর কিচ্ছা কাহিনীর দ্বীন ছেড়ে কুরআন সুন্নার দ্বীনে ফিরে আসার দাওয়াত দেওয়া হয় তখন তারা বধির, বোবা, অন্ধ সেজে থাকে। যখন তাদের কুরআনের সূরাহ তাওবার ৩১ নং আয়াতের উদৃতি পেশ করে বলা হয় তোমরা দিল্লুকে রব বানিয়ে নিওনা যেরূপ ইহুদী নাসারা বানিয়েছিল? তখন তারা বধির, বোবা, অন্ধ সেজে থাকে। অথচ এঁদের চোখের সম্মুখেই রাজারবাগি দিল্লু পবিত্র ইসলামিক বাক্যাংশগুলির অপব্যবহার করছে দিনের পর দিন, সে ইন’শা-আল্লাহ থেকে আল্লাহ কেটে নিজের শান বসিয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ থেকে আল্লাহ কেটে নিজের শান বসিয়েছে, সুবহানআল্লাহ থেকে আল্লাহ কেটে নিজের শান বিসিয়েছে। অথচ এদের যখন এইসব কুরআনের আয়াত দিয়েও বুঝানো হয় তখন তারা ইসলাহ না হয়ে ইতর রূপে আবির্ভাব হয়

তখন তাদের মূলত স্বরন করিয়ে দিতে চাই, তাদেরই মতো মানুষের ব্যপারে মহান আল্লাহ পাঁক কিতাবুল্লাহ’র মধ্যে কেমন ইবরতনাক নসিহত পেশ করেছেন। (سَآءَ مَثَلَاۨ الۡقَوۡمُ الَّذِیۡنَ کَذَّبُوۡا بِاٰیٰتِنَا وَ اَنۡفُسَهُمۡ کَانُوۡا یَظۡلِمُوۡنَ مَنۡ یَّهۡدِ اللّٰهُ فَهُوَ الۡمُهۡتَدِیۡ ۚ وَ مَنۡ یُّضۡلِلۡ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ وَ لَقَدۡ ذَرَاۡنَا لِجَهَنَّمَ کَثِیۡرًا مِّنَ الۡجِنِّ وَ الۡاِنۡسِ ۫ۖ لَهُمۡ قُلُوۡبٌ لَّا یَفۡقَهُوۡنَ بِهَا ۫ وَ لَهُمۡ اَعۡیُنٌ لَّا یُبۡصِرُوۡنَ بِهَا ۫ وَ لَهُمۡ اٰذَانٌ لَّا یَسۡمَعُوۡنَ بِهَا ؕ اُولٰٓئِکَ کَالۡاَنۡعَامِ بَلۡ هُمۡ اَضَلُّ ؕ اُولٰٓئِکَ هُمُ الۡغٰفِلُوۡنَ) তাদের উদাহরণ অতি নিকৃষ্ট, যারা মিথ্যা প্রমানে ব্যর্থ হয়েছে আমার আয়াত শরীফসমূহকে এবং তারা নিজেদেরই ক্ষতি সাধন করেছে। (মূলত) মহান আল্লাহ তা’আলা যাকে হিদায়াত (দান) করেন সে-ই হিদায়াতপ্রাপ্ত আর যাদেরকে তিনি পথভ্রষ্ট করেন তারাই ক্ষতিগ্রস্ত। আর আমি জ্বীন এবং ইনসানের মধ্যে থেকে অনেককেই সৃষ্টি করেছি জাহান্নামের জন্য। তাদের অন্তর থাকার পরেও তারা বুঝবেনা, চোখ থাকার পর ও তারা দেখবেনা, কান থাকার পরও তারা শুনবেনা তারা হচ্ছে চতুষ্পদ জন্তুর মতো, রবং তার চেয়েও অধিক পথভ্রষ্ট। (আর) তারাই হচ্ছে গাফেল। (আল আরাফ ৭/১৭৭-১৭৯) আর এই বালহুম আদ্বল (بَلۡ هُمۡ اَضَلُّ) দের শাস্তির ব্যপারে মালিক মহান আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ (وَیۡلٌ لِّکُلِّ اَفَّاکٍ اَثِیۡمٍ یَّسۡمَعُ اٰیٰتِ اللّٰهِ تُتۡلٰی عَلَیۡهِ ثُمَّ یُصِرُّ مُسۡتَکۡبِرًا کَاَنۡ لَّمۡ یَسۡمَعۡهَا ۚ فَبَشِّرۡهُ بِعَذَابٍ اَلِیۡمٍ وَ اِذَا عَلِمَ مِنۡ اٰیٰتِنَا شَیۡئَۨا اتَّخَذَهَا هُزُوًا ؕ اُولٰٓئِکَ لَهُمۡ عَذَابٌ مُّهِیۡنٌ مِنۡ وَّرَآئِهِمۡ جَهَنَّمُ ۚ وَ لَا یُغۡنِیۡ عَنۡهُمۡ مَّا کَسَبُوۡا شَیۡئًا وَّ لَا مَا اتَّخَذُوۡا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ اَوۡلِیَآءَ ۚ وَ لَهُمۡ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ هٰذَا هُدًی ۚ وَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِاٰیٰتِ رَبِّهِمۡ لَهُمۡ عَذَابٌ مِّنۡ رِّجۡزٍ اَلِیۡمٌ) ধ্বংস (এমন সব) প্রত্যেক ঘোর মিথ্যাবাদী মহাপাপীর। সে মহান আল্লাহ তাআলার আয়াত শরীফসমূহ শুনে, অতঃপর অহংকারী হয়ে জেদ ধরে, যেনো সে আয়াত শরীফসমূহকে শুনেনি। অতএব, তাকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির সুসংবাদ দিন। যখন সে আমার কোন আয়াত শরীফসমূহ অবগত হয়, তখন তাকে ঠাট্টারূপে গ্রহণ করে। এদের জন্যই রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি। তাদের সম্মুখে রয়েছে জাহান্নাম। তারা যা উপার্জন করেছে, তা তাদের কোন কাজে আসবে না, তারা মহান আল্লাহ পাঁক উঁনার পরিবর্তে যাদেরকে অলি(অবিভাবক)রূপে গ্রহণ করেছে তারাও নয়। তাদের জন্যে রয়েছে মহাশাস্তি। আর এই কিতাব (আল কুরআন) হেদায়েত দানকারী, আর যারা তাদের পালনকর্তার আয়াত শরীফসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (আল জাসিয়া ৪৫/৭-১১)

কিন্তু এঁদের হাজার বুঝালেও, ভয় দেখালেও কোন কাজ হবেনা মূলত এরা গুমরাহীর উপর ইস্তিকামত এমন কঠিনভাবেই যে তাদের ব্যপারে আল্লাহ পাঁক অগ্রিম বলেই দিয়েছেনঃ (وَ مَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنۡ ذُکِّرَ بِاٰیٰتِ رَبِّهٖ فَاَعۡرَضَ عَنۡهَا وَ نَسِیَ مَا قَدَّمَتۡ یَدٰهُ ؕ اِنَّا جَعَلۡنَا عَلٰی قُلُوۡبِهِمۡ اَکِنَّۃً اَنۡ یَّفۡقَهُوۡهُ وَ فِیۡۤ اٰذَانِهِمۡ وَقۡرًا ؕ وَ اِنۡ تَدۡعُهُمۡ اِلَی الۡهُدٰی فَلَنۡ یَّهۡتَدُوۡۤا اِذًا اَبَدًا) আর তার চেয়ে অধিক যালিম আর কে হতে পারে, যাকে তার পালনকর্তার কালাম দ্বারা বোঝানো হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং সে তার পূর্বের কৃতকর্মের (খারাপ পরিণতির) কথা ভুলে যায়। (একারণেই) আমি তাদের অন্তরের উপর পর্দা এটে দিয়েছি যাতে তারা তা (কুরআনের কথাগুলি) বুঝতে না পারে, আর তাদের কানেও এঁটে দিয়েছি বধিরতা। (অতএব) আপনি তাদেরকে সৎপথে ডাকলেও তারা কক্ষনো সৎপথ গ্রহণ করবে না। (আল কাহাফ ১৮/৫৭) তাদের ধারণা কুরআনের কিছু আয়াত তো আমরা মানি, আমরা তো কুরআনের আয়াত মেনেই নামায পড়ি, রোজা রাখি, যাকাত দেই, কিন্তু না ব্যপারটা মোটেও এরূপ না। এদের মতো যারা কিতাবের অর্ধেক মানে এবং নিজের বিপক্ষে যাওয়ার কারনে বাকি অর্ধেক মানেনা তাদের ব্যপারেও মহান আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ মোবারক করেনঃ (اَفَتُؤۡمِنُوۡنَ بِبَعۡضِ الۡکِتٰبِ وَ تَکۡفُرُوۡنَ بِبَعۡضٍ ۚ فَمَا جَزَآءُ مَنۡ یَّفۡعَلُ ذٰلِکَ مِنۡکُمۡ اِلَّا خِزۡیٌ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یُرَدُّوۡنَ اِلٰۤی اَشَدِّ الۡعَذَابِ ؕ وَ مَا اللّٰہُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ) তবে কি তোমরা কিতাবের কিয়দাংশ বিশ্বাস করো এবং কিয়দাংশ অবিশ্বাস করো? যারা এরূপ করে পার্থিব জীবনে দূগর্তি ছাড়া তাদের আর কোনই পথ নেই। (আর) কিয়ামতের দিন তাদের কঠোরতম শাস্তির দিকে পৌঁছে দেয়া হবে। মহান আল্লাহ তা’আলা তোমাদের কাজ-কর্ম সম্পর্কে বে-খবর নন। (আল বাক্বারা ২/৮৫)

অতএব তারা গুমরাহ ই থাকুক মুনাফিক হয়ে মারা যাক তাহলে তারা দেখতে পাবে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে যা বলেছেনঃ (یَوۡمَ یَقُوۡلُ الۡمُنٰفِقُوۡنَ وَ الۡمُنٰفِقٰتُ لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوا انۡظُرُوۡنَا نَقۡتَبِسۡ مِنۡ نُّوۡرِکُمۡ ۚ قِیۡلَ ارۡجِعُوۡا وَرَآءَکُمۡ فَالۡتَمِسُوۡا نُوۡرًا ؕ فَضُرِبَ بَیۡنَہُمۡ بِسُوۡرٍ لَّہٗ بَابٌ ؕ بَاطِنُہٗ فِیۡہِ الرَّحۡمَۃُ وَ ظَاہِرُہٗ مِنۡ قِبَلِہِ الۡعَذَابُ یُنَادُوۡنَہُمۡ اَلَمۡ نَکُنۡ مَّعَکُمۡ ؕ قَالُوۡا بَلٰی وَ لٰکِنَّکُمۡ فَتَنۡتُمۡ اَنۡفُسَکُمۡ وَ تَرَبَّصۡتُمۡ وَ ارۡتَبۡتُمۡ وَ غَرَّتۡکُمُ الۡاَمَانِیُّ حَتّٰی جَآءَ اَمۡرُ اللّٰہِ وَ غَرَّکُمۡ بِاللّٰہِ الۡغَرُوۡرُ) “সেদিন মুনাফিক পুরুষ ও মুনাফিক নারীরা ঈমানদারদের বলবে, তোমরা আমাদের দিকে একটু তাকাও, যাতে করে আমরা তোমাদের নূর থেকে কিছুটা হলেও আলো গ্রহণ করতে পারি, তাদের বলা হবে, তোমরা (আজ) পেছনে ফিরে যাও এবং (পারলে সেখানে গিয়ে) আলোর সন্ধান করো; অতঃপর এদের (উভয়ের) মাঝখানে একটি প্রাচীর দাঁড় করিয়ে দেয়া হবে, এতে একটি দরজাও থাকবে; যার ভেতরের দিকে থাকবে (মহান আল্লাহ তা’আলার) রহমত, আর তার বাইরের দিকে থাকবে (ভয়াবহ) আজাব। তখন মুনাফিক দল ঈমানদারদের ডেকে বলবে, আমরা কি (দুনিয়ার জীবনে) তোমাদের সাথী ছিলাম না; তারা বলবে, হ্যাঁ (অবশ্যই ছিলে), তবে তোমরা নিজেরাই নিজেদের (গোমরাহির বিপদে) বিপদগ্রস্ত করে দিয়েছিলে, তোমরা (সব সময় সুযোগের) অপেক্ষায় থাকতে, নানা রকমের) সন্দেহ পোষণ করতে (আসলে দুনিয়ার) মোহ তোমাদের সব সময়ই প্রতারিত করে রেখেছিলো, আর এভাবে (একদিন তোমাদের ব্যাপারে) মহান আল্লাহ তা’আলার (পক্ষ থেকে মৃত্যুর) ফায়সালা এসে হাযির হলো এবং সে (প্রতারক শয়তান) তোমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কেও ধোঁকায় ফেলে রেখেছিলো।” (আল হাদিদ ৫৭/১৩-১৪) তখন মুনাফিক ও অস্বীকারকারীরা দিশেহারা হয়ে বলবে হায় আমি যদি আজ মাটি হয়ে যেতাম! মহান আল্লাহ তা’আলা তাদের এমন আকুতিটুকুও বাদ রাখেনি উনার কালামুল্লাহ শরীফ সুবহানআল্লাহ!, মহান আল্লাহ পাঁক বলেনঃ (اِنَّاۤ اَنۡذَرۡنٰکُمۡ عَذَابًا قَرِیۡبًا ۬ۚۖ یَّوۡمَ یَنۡظُرُ الۡمَرۡءُ مَا قَدَّمَتۡ یَدٰہُ وَ یَقُوۡلُ الۡکٰفِرُ یٰلَیۡتَنِیۡ کُنۡتُ تُرٰبًا) “আমি আসন্ন আজাব সম্পর্কে তোমাদের সতর্ক করে দিলাম, সেদিন মানুষ দেখতে পাবে তার হাত দু’টি এ দিনের জন্য কী কী জিনিস পাঠিয়েছে, (এ দিনকে) অস্বীকারকারী ব্যক্তি তখন বলে উঠবে (ধিক্ এমনি এক জীবনের জন্য), হায়, কতো ভালোই না হতো, যদি মানুষ (না হয়ে) আমি (আজ) মাটি হতাম!” (আল নাবা ৭৮/৪০)।

হ্যাঁ তোরা সেদিন মাটি হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করবি যদিনা মৃত্যুর আগে মুশরিক দিল্লুকে পরিত্যাগ করতে না পারিস।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুনঃ

এডমিন

আমার লিখা এবং প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বে আইনি।

0 ফেইসবুক: